My most favorite Chinese drama.
প্রথমেই একটা প্রশ্ন দিয়ে শুরু করি! যারা Dating in the Kitchen দেখতে বসার আগে ভালো করে দরজা জানালা বন্ধ করে নিতেন, তারা এটা দেখতে বসলে কি করবেন? 🤣🤣🤣
রোমান্টিক-কমেডি জনরার ড্রামা। সচারচর আর আট/দশটা ড্রামার সাথে খুব একটা পার্থক্য নেই। নায়ক সুপার জিনিয়াস কিন্তু লাইফ নিয়ে উদাসীন, নায়িকা বোকাসোকা কিন্তু প্রাণোচ্ছ্বল! ভাগ্যক্রমে দুজন দুজনের কাছাকাছি আসে এবং প্রেমে পড়ে। এই তো... সিম্পল কাহিনী। তাই না দেখলেও তেমন কোন ক্ষতি নেই।
না দেখলেও আহামরি কিছু মিস করবেন না, তবুও কেন দেখবেন এই ড্রামা, এবার সেটা নিয়ে কিছু বলি...
১/ নায়িকা বোকাসোকা হলেও ছ্যাচড়া না। সে প্রথমেই নায়কের প্রেমে পড়ে ঠিকই, কিন্তু যে মূহুর্তে দেখে যে নায়ক তার জন্য স্পেশাল কিছু ফিল করে না, সেই মূহুর্তে বাসা ছেড়ে বেরিয়ে আসতে দ্বিতীয়বার ভাবে না। গাধী হলেও প্রাইড স্ট্রং! কাইন্ড, হেল্পফুল। হাসিখুশি একটা মেয়ে। পুরো ড্রামা শেষ করার পর এই মেয়ের প্রেমে না পড়ে কিছুতেই পার পাবেন না!!
২/ ফ্রেন্ডশীপ আর স্ট্রং ফ্যামিলি বন্ড। এই বন্ড রিপ্লাই ১৯৮৮ কিংবা গো এহেডের মত না। বরং আরো ম্যাচিউরড। নায়িকাদের তিনজনের গ্রুপটার ফ্রেন্ডশীপ, নায়িকার সাথে তার বোনের সম্পর্ক, নায়কের সাথে তার দাদার সম্পর্ক, নায়িকার তার কাজিনের প্রতি যে সিম্প্যাথি, নায়কের সাথে তার বন্ধু আর কলিগদের সম্পর্ক... তাদের বন্ডিংটা... অলীক কুসুম কাল্পনিক না, একদম রিয়েলিস্টিক দেখানো হয়েছে।
৩/ প্রচুর কিসিং সিন আছে। নায়িকাই বেশি প্রো-এক্টিভ!! তবে বাড়াবাড়ি কিছু নেই, একদম ন্যাচারাল সব। স্যাটিসফাইয়িং একটা ভাব আসে ড্রামা শেষ হবার পর।
৪/ মেইন লীড কাপল বাদে বাকি দুইটা যে সাইড কাপল দেখানো হয়েছে, তাদের কেমিস্ট্রিটা অসাধারণ। Love is Sweet এ যেমন নায়িকার বান্ধবী যেমন ছ্যাচড়ামি করে নায়কের কাজিনের জন্য, এখানে সেরকম কিছু নেই। এখানকার সাইড কাপল গুলাও যথেষ্ট ব্যক্তিত্বসম্পন্ন। এই জিনিসটা অনেক বেশি স্যাটিসফাইং।
৪.৫/ এখানে কেউই হুট করে কারো প্রেমে পড়ে না। দীর্ঘ একটা সময় জানাশোনার পরেই তারপরে প্রেমটা আসে। এটাও অনেকটা রিয়েলিস্টিকভাবে দেখানো হয়েছে।
৫/ সেকেন্ড মেল লিড এবং সেকেন্ড ফিমেল লিড আছে। অন্যান্য ড্রামায় যেমনটা দেখানো হয়, তারা ভিলেন, নায়ক বা নায়িকার জন্য যে কোন কিছু করতে প্রস্তুত... এখানে তারা এমন না। এখানে তারাও যথেষ্ট ব্যক্তিত্ব সম্পন্ন। একবার যখন নায়িক/নায়িকা মানা করে দেয়, এরপরেই তারা রাস্তা মাপে, ভিলেনগিরির পথে না গিয়ে।
৬/ ১১ তম এপিসোডে নায়িকার ঘর মুছতে মুছতে একটা ড্যান্স আছে! পুরাই আমার মত নাচে!!! মানে বাসায় কেউ না থাকলে আমিও এমনে নাচি আরকি... 🤣🤣🤣
রোমান্টিক-কমেডি জনরার ড্রামা। সচারচর আর আট/দশটা ড্রামার সাথে খুব একটা পার্থক্য নেই। নায়ক সুপার জিনিয়াস কিন্তু লাইফ নিয়ে উদাসীন, নায়িকা বোকাসোকা কিন্তু প্রাণোচ্ছ্বল! ভাগ্যক্রমে দুজন দুজনের কাছাকাছি আসে এবং প্রেমে পড়ে। এই তো... সিম্পল কাহিনী। তাই না দেখলেও তেমন কোন ক্ষতি নেই।
না দেখলেও আহামরি কিছু মিস করবেন না, তবুও কেন দেখবেন এই ড্রামা, এবার সেটা নিয়ে কিছু বলি...
১/ নায়িকা বোকাসোকা হলেও ছ্যাচড়া না। সে প্রথমেই নায়কের প্রেমে পড়ে ঠিকই, কিন্তু যে মূহুর্তে দেখে যে নায়ক তার জন্য স্পেশাল কিছু ফিল করে না, সেই মূহুর্তে বাসা ছেড়ে বেরিয়ে আসতে দ্বিতীয়বার ভাবে না। গাধী হলেও প্রাইড স্ট্রং! কাইন্ড, হেল্পফুল। হাসিখুশি একটা মেয়ে। পুরো ড্রামা শেষ করার পর এই মেয়ের প্রেমে না পড়ে কিছুতেই পার পাবেন না!!
২/ ফ্রেন্ডশীপ আর স্ট্রং ফ্যামিলি বন্ড। এই বন্ড রিপ্লাই ১৯৮৮ কিংবা গো এহেডের মত না। বরং আরো ম্যাচিউরড। নায়িকাদের তিনজনের গ্রুপটার ফ্রেন্ডশীপ, নায়িকার সাথে তার বোনের সম্পর্ক, নায়কের সাথে তার দাদার সম্পর্ক, নায়িকার তার কাজিনের প্রতি যে সিম্প্যাথি, নায়কের সাথে তার বন্ধু আর কলিগদের সম্পর্ক... তাদের বন্ডিংটা... অলীক কুসুম কাল্পনিক না, একদম রিয়েলিস্টিক দেখানো হয়েছে।
৩/ প্রচুর কিসিং সিন আছে। নায়িকাই বেশি প্রো-এক্টিভ!! তবে বাড়াবাড়ি কিছু নেই, একদম ন্যাচারাল সব। স্যাটিসফাইয়িং একটা ভাব আসে ড্রামা শেষ হবার পর।
৪/ মেইন লীড কাপল বাদে বাকি দুইটা যে সাইড কাপল দেখানো হয়েছে, তাদের কেমিস্ট্রিটা অসাধারণ। Love is Sweet এ যেমন নায়িকার বান্ধবী যেমন ছ্যাচড়ামি করে নায়কের কাজিনের জন্য, এখানে সেরকম কিছু নেই। এখানকার সাইড কাপল গুলাও যথেষ্ট ব্যক্তিত্বসম্পন্ন। এই জিনিসটা অনেক বেশি স্যাটিসফাইং।
৪.৫/ এখানে কেউই হুট করে কারো প্রেমে পড়ে না। দীর্ঘ একটা সময় জানাশোনার পরেই তারপরে প্রেমটা আসে। এটাও অনেকটা রিয়েলিস্টিকভাবে দেখানো হয়েছে।
৫/ সেকেন্ড মেল লিড এবং সেকেন্ড ফিমেল লিড আছে। অন্যান্য ড্রামায় যেমনটা দেখানো হয়, তারা ভিলেন, নায়ক বা নায়িকার জন্য যে কোন কিছু করতে প্রস্তুত... এখানে তারা এমন না। এখানে তারাও যথেষ্ট ব্যক্তিত্ব সম্পন্ন। একবার যখন নায়িক/নায়িকা মানা করে দেয়, এরপরেই তারা রাস্তা মাপে, ভিলেনগিরির পথে না গিয়ে।
৬/ ১১ তম এপিসোডে নায়িকার ঘর মুছতে মুছতে একটা ড্যান্স আছে! পুরাই আমার মত নাচে!!! মানে বাসায় কেউ না থাকলে আমিও এমনে নাচি আরকি... 🤣🤣🤣
Esta resenha foi útil para você?